ঠোঁটের subcutaneous থাকে না ফ্যাটি টিস্যু। অতএব, পাতলা, সংবেদনশীল চামড়া সহজেই শুকিয়ে যায়। তবে শুকনো, চ্যাপড বা ফাটল ঠোঁট কেবল কদর্য চেহারা না, তারা আঘাত এবং অফার করতে পারে জীবাণু, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া একটি ভাল আক্রমণ পৃষ্ঠ। এদিকে, অসংখ্য আছে ক্স যা পর্যাপ্ত আর্দ্রতা দিয়ে ঠোঁট সরবরাহ করে এবং প্রতিরোধ করে নিরূদন.
শুকনো, ঠোঁটে ঠোঁটের বিরুদ্ধে কী সহায়তা করে?
নিয়মিত ব্যবহারের সাথে, ক্যালেন্ডুলা মলম ঠোঁট নরম এবং কোমল থাকতে দেয়। কিছু গায়ের নিয়মিত ব্যবহারের সাথে ঠোঁট স্থায়ীভাবে নরম এবং কোমল ছেড়ে দিন। এর মধ্যে রয়েছে পেট্রোলিয়াম জেলি, ক্যালেন্ডুলা মলম এবং দুধের গ্রিজ। বিশেষত শীতকালে, intoোকা যাওয়ার আগে এই জাতীয় মলম দিয়ে সুরক্ষা দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ঠান্ডা। তাদের উচ্চ ফ্যাটযুক্ত সামগ্রীর সাথে, এই এজেন্টগুলি, যার বেশিরভাগটিতে কোনও অপ্রয়োজনীয় উপাদান থাকে না, মসৃণ এবং প্রশমিত হয় ঠোঁট চামড়া। যারা ব্যবহার করেন ঠোঁট যত্নের কাঠিগুলিতে পণ্যগুলির উপযুক্ত উচ্চমানের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। একচেটিয়া প্রাকৃতিক অঙ্গরাগ বা ফার্মাসি থেকে যত্ন পণ্য যেগুলিতে খনিজ তেল থাকে না তা সবচেয়ে উপযুক্ত। কর্পূর এবং PHENOL তারা উপাদান হিসাবে সুপারিশ করা হয় না, তারা বৃদ্ধি হিসাবে নিরূদন। বাচ্চাদের জন্য স্বাদযুক্ত যত্নের কাঠি ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ তারা মিষ্টির কারণে ঘন ঘন তাদের ঠোঁট চাটতে থাকে স্বাদযা শুষ্কতা বাড়িয়ে তোলে। চ্যাপড ঠোঁটের সাহায্যের বিরুদ্ধে খুব ভাল ঠোঁট সঙ্গে প্রাকৃতিক মোম দিয়ে তৈরি বালস জলপাই তেল, জোজোবা বা তিল। গ্রীষ্মে, ক ঠোঁট মাল্ম সঙ্গে একটি সূর্য সুরক্ষা ফ্যাক্টর গুরুত্বপূর্ণ, খুব বেশি সূর্যের উপরও ক্ষতিকারক প্রভাব রয়েছে চামড়াচেহারা। পর্যাপ্ত হাইড্রেশন বাহ্যিক যত্নের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। খনিজ হিসাবে পানীয় পানি, আনসেটেড চা এবং বাটার মিল্ক ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি সম্পূর্ণরূপে প্লাম্পার এবং আর্দ্রতা আরও ভাল সঞ্চয় করে। খুব শুকনো ঘরের বাতাস প্রায়শই রুক্ষ ঠোঁটের কারণ। বসার ঘর এবং শয়নকক্ষের একটি হিউমিডিফায়ার সাহায্য করতে পারে। যার কাছে এটি নেই, তিনি হিটারের উপরে রাখা তোয়ালে দিয়ে নিজেকে সহায়তা করতে পারেন।
দ্রুত সহায়তা
ইতিমধ্যে চ্যাপড এবং গলাযুক্ত ঠোঁটের জন্য, একটি ক্ষত মলম সর্বোত্তম প্রতিকার। কোনও পরিস্থিতিতে আপনার ক্রমাগত আপনার ঠোঁট চাটানো উচিত নয়। মুখের লালা সংক্ষিপ্ত ত্রাণ সরবরাহ করে, তবে এতে রয়েছে এনজাইম যে নেতৃত্ব বৃদ্ধি করা নিরূদন। সুতরাং, দীর্ঘমেয়াদে, পরাজয় আরও খারাপ করে শর্ত ত্বকের। কোকো মাখনযা হাতের অন্যতম উপাদান গায়ের, এছাড়াও সাহায্য করতে পারেন শুকনো ঠোঁট। যদি এগুলি খুব ভঙ্গুর এবং রুক্ষ হয়, তবে এটিকে দিনে পাঁচবার পর্যন্ত ঘষে রাখা উচিত। জলপাই তেলএর অনেকগুলি মূল্যবান উপাদান সহ এটিও নিশ্চিত করে যে ত্বককে আবার ফ্যাট ফ্যাট করা হয়েছে। এটি আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং অস্থির অংশগুলি বন্ধ করে দেয়। মৃদু পিলিং ঠোঁটের যত্ন নেওয়ার আগে ত্বকের মৃত কোষগুলি সরিয়ে দেয়। একটি নরম টুথব্রাশ এই উদ্দেশ্যে উপযুক্ত, যার সাহায্যে ঠোঁট হালকাভাবে ম্যাসেজ করা হয়। একটি কার্যকর এক্সফোলিয়েটিং ক্রিমও তৈরি করা যেতে পারে চিনি এবং জলপাই তেল। ত্বকের ফ্লেক্সগুলি অপসারণের পাশাপাশি এটি উদ্দীপিত করে রক্ত প্রচলন। পরবর্তীকালে প্রয়োগ হওয়া ঠোঁটের যত্ন ত্বকের ত্বককে বিশেষত কোমল করে তোলে।
বিকল্প প্রতিকার
প্রাকৃতিক প্রয়োগ মধু এছাড়াও বিরুদ্ধে প্রমাণিত পদ্ধতি শুকনো ঠোঁট। এটিতে অনেক মূল্যবান, পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে যা এমনকি ছোট ফাটলগুলির নিরাময়কে ত্বরান্বিত করে। দ্য মধু দিনে এক থেকে দুই বার প্রয়োগ করা হয় এবং প্রায় তিন মিনিটের এক্সপোজার সময় পরে আবার মুছে ফেলা হয়। কোনও পরিস্থিতিতে এটি দিয়ে চাটানো উচিত নয় জিহবা। এটি ঠোঁটের পুনরায় ময়শ্চারাইজ করে যা ডিহাইড্রেশনকে উত্সাহ দেয়। দ্য মধু গোসল করা বা গোসলের পরে সেরা সাহায্য করে, কারণ তখন ছিদ্রগুলি খোলা থাকে এবং ত্বকটি আরও গ্রহণযোগ্য হয়। ভোজ্য দই মধুর সাথে একটি চটচটে পেস্টে মিশিয়ে ঘন করে প্রয়োগ করা হয় এবং দশ থেকে পনের মিনিটের পরে মুছে ফেলা হয়, ঠোঁটকে পুরোপুরি নরম করে তোলে makes খুব কার্যকর একটি ঘরোয়া উপায় মোম। এটি বিশেষত ভাল ঠোঁট সুরক্ষিত করে ঠান্ডা আবহাওয়া এবং বাইরে যাওয়ার আগে ব্যবহার করা উচিত। ঠাকুরমার সময় থেকে অন্য প্রতিকার হ'ল উদ্ভিজ্জ সংক্ষিপ্তকরণ, যা ঠোঁটকে আর্দ্রতা দেয়। গাজরের রস পান করা এবং এটি ঠোঁটে প্রয়োগ করাও পাশাপাশি সাহায্য করে বলে জানা যায়। তাজা ডিম জেল প্রয়োগ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
