ক্রিউটজফেল্ড-জাকোব রোগকে নিম্নরূপ শ্রেণিবদ্ধ করা যেতে পারে:
- সিজেডির মতো বিক্ষিপ্ত প্রিন ডিজিজ।
- জেনেটিক প্রিওন ডিজিজ যেমন প্রিমিলার সিজেডি, জার্সম্যান-স্ট্রসুলার-শাইঙ্কার সিনড্রোম, মারাত্মক পারিবারিক অনিদ্রা
- প্রেরণ প্রজনন রোগ যেমন আইট্রোজেনিক সিজেডি বা নতুন ভেরিয়েন্ট সিজেডি