এই লক্ষণগুলি আমাকে বলে যে আমার প্রস্রাবে প্রোটিন রয়েছে
প্রস্রাবে প্রোটিন নীতিগতভাবে খুব কম বা কোনও লক্ষণ সৃষ্টি করে না, বরং প্রোটিনের নির্গমন নিজেই অন্যান্য রোগের লক্ষণ হিসাবে বোঝা উচিত। তবে এই লক্ষণটি "প্রস্রাবে প্রোটিন" অন্যান্য অভিযোগের সাথে একসাথে দেখা দিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, প্রায়শই একযোগে মলত্যাগ হয় রক্ত প্রস্রাবের কোষগুলি, যা প্রস্রাবের গা dark় বা এমনকি লাল রঙিন হতে পারে।
A জ্বলন্ত বা প্রস্রাব করার সময় সংবেদন সংবেদনশীলতাও লক্ষণীয় হতে পারে। আরও মারাত্মক বৃক্ক রোগ, ব্যথা কিডনি অঞ্চলে এছাড়াও ঘটতে পারে। এগুলি সাধারণত নীচের অংশে পিছনে অনুভূত হয় বক্ষের মেরুদণ্ড.
সংক্রামক কারণগুলি অতিরিক্ত লক্ষণগুলির কারণও হতে পারে জ্বর ক্লান্তি একটি বৃদ্ধি প্রস্রাব করার জন্য অনুরোধ এবং প্রচুর পরিমাণে প্রস্রাব প্রস্রাবে প্রোটিন এবং সম্পর্কিত রোগগুলির ইঙ্গিত হতে পারে। প্রোটিনুরিয়া প্রস্রাবের বর্ধিত হলুদ বর্ণ দ্বারা চিহ্নিত করা যেতে পারে।
প্রস্রাবে বিশেষত প্রোটিনের উচ্চ ঘনত্ব থাকলে, প্রস্রাব করার সময় প্রস্রাবটি ফোমও হতে পারে। যেহেতু 150 ঘন্টার মধ্যে 24 মিলিগ্রামেরও বেশি প্রোটিনের নির্গমন অনেক মারাত্মক লক্ষণ হতে পারে বৃক্ক রোগগুলি, রোগের কারণটি সর্বদা বিশেষজ্ঞ (ইউরোলজিস্ট, নেফ্রোলজিস্ট) দ্বারা পরিষ্কার করা উচিত। প্রস্রাবে প্রোটিন সাধারণত দেখা যায় না।
তবে, বিশেষত উচ্চ ঘনত্বের কারণে প্রস্রাব গা dark় রঙের হতে পারে। প্রস্রাবের সময় প্রস্রাবের ফোমিং প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি সহ দৃশ্যমান হতে পারে। সাধারণত, তবে, প্রস্রাবটি চেহারাতে অসম্পূর্ণ। প্রোটিনিউরিয়ার লক্ষণগুলির সাথে একত্রিত হওয়া যেমন মলত্যাগ করা রক্ত কোষগুলি (হায়মাতুরিয়া) তবে প্রস্রাবের গা dark় বা লাল রঙের দ্বারা দৃশ্যমান হতে পারে।
প্রস্রাবে প্রোটিনের নির্ণয়
প্রস্রাবে প্রোটিনের নির্ণয় অবশ্যই প্রস্রাবের নমুনার মাধ্যমে করা উচিত। এর মধ্যে সাধারণত একটি কাপে কিছু প্রস্রাব .ালাও জড়িত। তথাকথিত মাঝারি স্ট্রিম প্রস্রাব সংগ্রহ করা গুরুত্বপূর্ণ, অন্যথায় উচ্চ মানগুলি ভুল দ্বারা পরিমাপ করা হবে।
এটি করার জন্য, প্রস্রাবের প্রথম অংশটি সংগ্রহ করা হয় না, তার পরে কাপে নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রস্রাব শেষ হওয়া উচিত, তবে শেষ অংশটি আবার সংগ্রহ করা হয় না। তখন প্রস্রাব পরীক্ষা করা যায়। দ্রুত পরীক্ষা, তথাকথিত ইউরিন স্টিক্স, প্রস্রাবে প্রোটিনের বর্ধিত পরিমাণ আছে কিনা তা কয়েক মিনিটের মধ্যেই সনাক্ত করতে পারে।
তারপরে প্রস্রাবটি আরও পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা হয়। 24 ঘন্টা একটি যৌথ প্রস্রাব ডায়াগনস্টিক পদ্ধতিরও একটি অংশ। সর্বাধিক পরিচিত প্রস্রাব পরীক্ষা হ'ল তথাকথিত মূত্র-স্টেক্স বা সংক্ষেপে ইউ-স্টিক্স।
এটি বিভিন্ন সংস্থার দ্বারা অফার করা হয় এবং বিভিন্ন পরীক্ষার ক্ষেত্রের সাথে লেপযুক্ত একটি পাতলা স্ট্রিপ থাকে। এই স্ট্রিপটি প্রস্রাবের মধ্যে ডুবিয়ে শুকনো রেখে দেওয়া যেতে পারে। সাধারণত ফলটি কেবল এক মিনিট পরে পড়া যায়।
পরীক্ষার ক্ষেত্রগুলির রঙের সাথে টেস্ট স্ট্রিপ শিশিটির সাথে ম্যাচের ক্ষেত্রগুলির তুলনা করা হয়। এইভাবে, কেবল প্রস্রাবের প্রোটিন সামগ্রীকেই তুলনা করা যায় না। রক্ত কোষ, চিনি, ঘনত্ব এবং অন্যান্য মানগুলিও এইভাবে পরীক্ষা করা যায় এবং রোগের প্রথম ইঙ্গিত দেয়। তারপরে পরীক্ষাগারে একটি বিশদ প্রস্রাব পরীক্ষা করা হয়।
