প্রতিটি মানুষ তার জীবনের চলাকালীন মানসিক বিকাশের মধ্য দিয়ে যায় goes মানসিক এবং আধ্যাত্মিক দক্ষতা আরও ব্যাপকভাবে গঠন করে এবং ক্রিয়া এবং উদ্দেশ্যগুলির পরিবর্তনের সম্ভাবনা থাকে।
মানসিক বিকাশ কি?
মনস্তাত্ত্বিক পরিপক্কতা স্তর কোনও ব্যক্তিকে তার পরিবেশে তার উপায় খুঁজে পেতে এবং তার চাহিদা পূরণের জন্য যথাযথ আচরণ করতে সক্ষম করে। একজন ব্যক্তির মানসিকতা সারা জীবন জুড়ে একইভাবে স্থির এবং সর্বজনীন পদক্ষেপে বিকাশ অব্যাহত রাখে শারীরিক। বিকাশের প্রক্রিয়াটি এক থেকে দুই মাস বয়সে শুরু হয়। এরপরেই শিশুটি তার পরিবেশের সাথে যোগাযোগ শুরু করে। প্রায় ছয় বছর বয়স পর্যন্ত শিশু তার পরিবেশের সাথে যোগাযোগ করার, তার ব্যক্তিত্ব বিকাশ এবং অনুকরণের মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্কদের ক্রিয়াকলাপ শিখার পদ্ধতিটি অবিচ্ছিন্নভাবে পরিবর্তন করবে। একটি শিশু এখনও খুব পরিবেশ-কেন্দ্রিক উপায়ে তার পরিবেশ বুঝতে পারে। এর অর্থ হ'ল প্রায় প্রতিটি বস্তু আঁকড়ে ধরে put মুখ। জীবনের নবম মাসের প্রথমদিকে, মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপটি ঘটে: শিশুটি নিবন্ধভুক্ত করে যে তার আশেপাশের পরিবেশের বাইরেও কিছু বস্তু রয়েছে এবং নিজেকে একটি পরিবেশের অংশ হিসাবে উপলব্ধি করে। প্রায় 9 বছর বয়স থেকেই ব্যক্তিত্বের বিকাশ শুরু হয়। অপছন্দগুলি গঠিত হয় (উদাহরণস্বরূপ কিছু খাবারের বিরুদ্ধে) এবং একটি বিনামূল্যে আরও এবং আরও বিকাশ লাভ করে। একটি শিশুর খেলার আচরণ প্রায় 2 বছর বয়স অবধি অব্যাহতভাবে বিকশিত হয় একটি শিশু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একা খেলে এবং তার পরিবেশের সাথে জড়িত না। প্রায় তিন বছর বয়স পর্যন্ত, খেলার আচরণ উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয় না। 6 বছর বয়সে, শিশু তার খেলায় অন্যান্য ব্যক্তি বা পুতুলকে অন্তর্ভুক্ত করতে শুরু করে। এটি করতে গিয়ে, শিশু অভিজ্ঞ ক্রিয়াগুলিও অনুকরণ করে। উদাহরণস্বরূপ, এটি নকল করে পারস্পরিক ক্রিয়ার মা এবং বাবার মধ্যে। অন্যান্য লোকের সাথে কথোপকথনে, শিশুটিও চেষ্টা করে যে কোন ক্রিয়াটি তার সমমর্যাদায় কোন প্রতিক্রিয়াটিকে ট্রিগার করে। এইভাবে, সন্তানের মানসিকতাটি জানায় যে কোন আচরণগুলি পছন্দসই পরিণতি নিয়ে আসে (যেমন, মনোযোগ দেওয়ার ইচ্ছা) এবং কোনটি নয়। প্রাপ্তবয়স্কদের যত্নশীলদের আচরণগুলি এই পর্যায়ে নির্ভরযোগ্য তাই তাই গুরুত্বপূর্ণ। স্কুল পরিপক্কতা না পাওয়া পর্যন্ত একজন ব্যক্তি অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি নিতে সক্ষম হন না। সহানুভূতির ক্ষমতা of বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত বিকাশ লাভ করে না গঠন প্রক্রিয়াটি তখন ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। প্রায় 7 বছর বয়স থেকে একজন ব্যক্তি তার দৃ concrete় ক্রিয়াকে ভবিষ্যতের পরিণতির সাথে সম্পর্কিত করতে সক্ষম হন : মানসিক বিকাশের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বয়ঃসন্ধিকালে, একটি সুদূরপ্রসারী মানসিক বিকাশ ঘটে। ব্যক্তি নিজের এবং অন্যের জন্য দায়িত্ব নিতে শেখে। একই সাথে, বয়ঃসন্ধির পর্বটি মানব মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বাধাগ্রস্ত সময়, কারণ মনস্তাত্ত্বিক এবং শারীরিক পরিপক্কতা সাধারণত অনেক দূরে থাকে। উচ্চ বয়সে, মানসিক একটি আমূল পরিবর্তন হয়। জেরন্টোসাইকোলজি কোনও ব্যক্তির বৃদ্ধ বয়স সম্পর্কিত কিছু মনস্তাত্ত্বিক ঘটনার অভিব্যক্তি নিয়ে কাজ করে।
কাজ এবং কাজ
মনস্তাত্ত্বিক বিকাশ একজন ব্যক্তির পক্ষে যেমন উন্নয়ন হয় তেমনি গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক। জনপ্রিয় বিশ্বাসের বিপরীতে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংঘটিত হয় না, তবে রোল মডেল এবং শিক্ষাদানের সামগ্রীর মতো বাহ্যিক উদ্দীপনার দ্বারা অবিচ্ছিন্ন সঙ্গতি প্রয়োজন। মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হ'ল একটি স্থিতিশীল এবং সুরক্ষিত পরিবেশ, যেখানে মৌলিক প্রয়োজনগুলি সন্তুষ্ট হয়। মনস্তাত্ত্বিক পরিপক্কতা স্তর ব্যক্তিটিকে তার পরিবেশে তার উপায় খুঁজে পেতে এবং তার চাহিদা পূরণের জন্য যথাযথ আচরণ করতে সক্ষম করে।
রোগ এবং অসুস্থতা
মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে বিলম্ব এবং আচরণে সম্পর্কিত সমস্যাগুলি সাধারণত শারীরিকভাবে ব্যাখ্যাযোগ্য হয় না (উদাহরণস্বরূপ, দ্বারা) মস্তিষ্ক ক্ষতি), তবে সেগুলি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অর্জিত হয়। একটি স্বাস্থ্যকর মানসিক বিকাশের জন্য তাই বাচ্চারা এমন একটি পরিবেশ খুঁজে পায় যা তাদের বিকাশের প্রচার করে এবং মনোযোগী পদ্ধতিতে তাদের সাথে আসে ies শীর্ষস্থানীয় মনোবিজ্ঞানীরা ধরে নিয়েছেন যে অপেক্ষাকৃত ছোটখাটো ব্যাঘাতের কারণেও শিশুর মানসিক বিকাশে স্থায়ী নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি পিতামাতারা খুব দৃ strongly়ভাবে হস্তক্ষেপ করে তাদের বাচ্চাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা তৈরি করতে বাধা দেয় তবে মানসিক পরিপক্কতার জন্য এটি ক্ষতিকারক বলে মনে হয়। তথাকথিত "হেলিকপ্টার পিতা-মাতার" শিশুরা পরবর্তীকালে প্রাপ্ত বয়স্ক জীবনে বাহ্যিক অবস্থার সাথে খারাপভাবে মানিয়ে নেওয়ার প্রবণতা পোষণ করে। প্রকৃত শারীরিক অসুস্থতা খুব কমই অনুন্নত মানসিকতার সন্ধান করতে পারে। তবুও, অনুন্নত মানসিকতা এবং এর বিকাশের মধ্যে একটি সংযোগ রয়েছে বলে মনে হয় বিষণ্নতা। চিকিত্সক এবং মনোবিজ্ঞানীদের মতে এর কারণ হ'ল যে ব্যক্তিরা তাদের আচরণের কারণে স্থায়ী প্রত্যাখ্যানের শিকার হয়েছেন তাদের যৌবনে ফিরে যাওয়ার প্রবণতা বেশি, যার কারণেই হতাশাজনক পর্বগুলি বিকাশ লাভ করতে পারে।
