চিকিত্সা-পদ্ধতি বিশেষ এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রূপ হিসাবে বিবেচিত হয় থেরাপি in প্রথাগত চীনা মেডিসিন (টিসিএম) এবং হাজার বছরের পিছনে ফিরে আসা একটি looksতিহ্যের দিকে ফিরে তাকায়। এই বিকল্প নিরাময়ের পদ্ধতিটি পশ্চিমা দেশগুলিতে, বিশেষত হালকা থেকে মাঝারি দীর্ঘস্থায়ী চিকিত্সার ক্ষেত্রেও ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ব্যথা.
আকুপাংচার কী?
আকুপাঙ্কচারবিদ - উপযুক্ত প্রশিক্ষণ বা বিকল্প অনুশীলনকারী চিকিত্সক - বিশেষ পাতলা সূঁচ যা রোগীর মধ্যে প্রবেশ করানো হয় তার সাথে রোগীর সাথে আচরণ করে চামড়া। প্রায়শই, এই খোঁচা সাইটটি রোগাক্রান্ত অঙ্গ থেকে অনেক দূরে - এটি যেভাবে কাজ করে তা নীতির দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয় প্রথাগত চীনা মেডিসিন (টিসিএম) সূঁচটি সঠিকভাবে স্থাপন করা হলে উদ্দীপকের উদ্দীপনাটি শরীরের শক্তির স্রোতের মাধ্যমে তার নিরাময় বা প্রশান্ত প্রভাব ফেলে এবং বিশৃঙ্খলভাবে সামগ্রিকভাবে পুনরুদ্ধার করা উচিত ভারসাম্য। আবেদনের মূল ক্ষেত্র চিকিত্সা-পদ্ধতি বিশেষ হয় থেরাপি of ব্যথা বিভিন্ন উত্স, বিশেষত মাইগ্রেন, ফিরে এবং স্নায়বিক ব্যথা, বাতজনিত অভিযোগ এবং মাসিক মাথাব্যাথা। খাঁয়ের মতো অ্যালার্জিও চিকিত্সা করা হয় জ্বর, তবে নিরাময়ের ইঙ্গিতগুলির ক্ষেত্রটি অনেক বিস্তৃত।
আকুপাংচারের ইতিহাস
এর শুরু চিকিত্সা-পদ্ধতি বিশেষ তারিখ থেকে শক্ত। খ্রিস্টপূর্ব 90 সালে সাহিত্যে এটি প্রথম উল্লেখ করা হয়েছিল এর আগে, বাহন পথগুলির সাথে কাঠের চিত্র আগে থেকেই ছিল (উদাহরণস্বরূপ, হান রাজবংশের প্রথম দিকের সমাধি হিসাবে) - তবে, ধারণা করা হয় যে খোঁচা প্রারম্ভিক অর্থাত্, আকুপাংচার পয়েন্ট, পরে যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও, কিছু গল্প রয়েছে যা সম্ভবত সত্য নয়, তবে আকর্ষণীয়। উদাহরণস্বরূপ, কিংবদন্তিটি রয়েছে যে কয়েক হাজার বছর আগে একজন চীনা সেনা তীরের আঘাত পেয়ে কেবল আহত হয়েছিল। তবে আঘাতটি কেবল তার অসুবিধাই নয় বলে মনে করা হয়: ক্ষতটি নিরাময় হওয়ার সাথে সাথে এই আঘাতের প্রতিক্রিয়াতে অন্য একটি অঙ্গের রোগ কমিয়েছে বলে জানা গেছে। এটি আকুপাংচারের (পৌরাণিক) সূচনা হিসাবে গণ্য করা হয় থেরাপি। আকুপাংচারের সূচনা সম্পর্কে আরেকটি ব্যাখ্যাের মধ্যে প্রাথমিক ধারণাটি যে ধারণাটি আবিষ্কার করেছিল যে আঘাত বা ব্যথা মাঝে মাঝে হাত রেখে (অন্য নিরাময়ের অন্যান্য পদ্ধতিগুলি প্রথমে ছিল না), ম্যাসেজ করে বা শরীরের কিছু অংশ চেপে মুক্তি দেওয়া যায়। তবে যেহেতু এটি সমস্ত ক্ষেত্রে সহায়তা করে না, লোকেরা পাথর বা হাড়ের স্প্লিন্টার ব্যবহার করে এই নীতিটি পরিমার্জন করার চেষ্টা করেছিল। অভিজ্ঞতা একটি সিস্টেমের বিকাশের দিকে পরিচালিত করে, সেই অনুসারে নির্দিষ্ট ক্লিনিকাল ছবিগুলিতে পয়েন্ট নির্ধারিত হয়েছিল, যা পরে সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। তবে এশিয়ানরা সম্ভবত একমাত্র নয় যারা নিজের জন্য দীর্ঘকালীন চিকিত্সার নিরাময় প্রভাব আবিষ্কার করেছিলেন: হাজার হাজার বছর আগে, উদ্দীপনা পদ্ধতিগুলি (যেমন, ট্যাটুগুলির মাধ্যমে) হিসাবেও পরিচিত ছিল ব্যথা থেরাপি অন্যান্য সংস্কৃতিতে। এবং হিমবাহ মানুষ "আট্জি" (খ্রিস্টপূর্ব ৩৩০০ খ্রিস্টাব্দ) এর ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছিলেন খোঁচা চিহ্ন এবং উল্কি জয়েন্টগুলোতে.
চীনা চিকিত্সা এবং দর্শনের উপাদান হিসাবে আকুপাংচার
প্রিকিংয়ের নিরাময়ের প্রভাবগুলির জ্ঞানটি স্পষ্টতই ইউরোপে হারিয়ে গিয়েছিল, আকুপাংচার - এর সাথে মিলিত মক্সিবাসন (দ্য জ্বলন্ত ওষধি herষধি উপর আকুপাংচার পয়েন্ট) - এছাড়াও প্রতিষ্ঠিত হয় প্রথাগত চীনা মেডিসিন প্রাকৃতিক দার্শনিক স্রোতের প্রভাব অধীনে। চীনা দর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা হ'ল কিউই, যা সমস্ত কিছুতে প্রবাহিত জীবন শক্তিকে বোঝায়। একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিপরীত স্রোতগুলি ইয়ং এবং ইয়াং, যা একজোড়া বিপরীত গঠন করে এবং প্রকৃতির সমস্ত জোড়া বিপরীতে নির্ধারিত হতে পারে (রৌদ্রোজ্জ্বল, নর-স্ত্রী, ইত্যাদি)। দর্শন অনুসারে, এই জাতীয় স্রোতগুলি মানবদেহে প্রবাহিত হয় এবং এভাবে জীবনকে সম্ভব করে তোলে - এবং স্রোতগুলি ভারসাম্যপূর্ণ হলেই একজন ব্যক্তি সুস্থ হন। তদনুসারে, অসুস্থতা ভারসাম্যহীন রাষ্ট্র এবং আকুপাংচারটি পুনরুদ্ধার করার উদ্দেশ্যে ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্থ পথগুলিতে হস্তক্ষেপ করে।
আকুপাংচারের "পুনরায় অনুসন্ধান"।
উনিশ শতকে এশীয় অঞ্চলে মিশনারিদের মাধ্যমে পাশ্চাত্য প্রভাব ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে সেখানকার traditionalতিহ্যবাহী medicineষধগুলিও পতিত হতে শুরু করে এবং শীঘ্রই বহু চীনা দ্বারা এটি কুসংস্কার হিসাবেও বিবেচিত হয়েছিল। ১৯৫০ এর দশকের শেষে মাও সে তুংয়ের উদ্যোগ না হওয়া পর্যন্ত (জনসংখ্যার নিম্ন চিকিত্সার কারণেও) traditionalতিহ্যবাহী ওষুধের উচ্চতর মর্যাদা ফিরে আসে। আমেরিকান রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সনের এই সফর চীন ১৯ 1972২ সালে পশ্চিমা বিশ্বও এশিয়ান সুই থেরাপির বিষয়ে আরও নোটিশ নিয়েছিল: চীনা নিরাময় শিল্পীরা অপারেশনের পরিবর্তে আকুপাংচার ব্যবহার করে যে অপারেশন করেছিলেন তাদের দিয়ে একটি বিশেষ ধারণা তৈরি করেছিল অবেদন বেদনা অবস্থায় বর্জন। টিসিএম দ্রুত ইউএসএ এবং ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এবং সেখানে তার কর্মের পদ্ধতিটি পদ্ধতিগতভাবে গবেষণা শুরু করে।
