লক্ষণগুলি
অনেক ক্ষেত্রে, আর্থ্রোসিস দ্বারা নির্ণয় করা যেতে পারে এক্সরে রোগীর কোনও পূর্ববর্তী অভিযোগ না থাকলে। এর সাধারণ লক্ষণগুলি আর্থ্রোসিস হয় সংযোগে ব্যথাযা প্রাথমিকভাবে চাপের মধ্যে এবং অস্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপের পরে ঘটে। রোগীদের প্রায়শই এটির বর্ণনা দিতে অসুবিধা হয় ব্যথা, এবং জয়েন্টটি প্রায়শই কঠোর হিসাবে ধরা হয়।
যৌথ অঞ্চলে ফোলাভাব ঘটতে পারে এবং গতিশীলতা আরও সীমাবদ্ধ করতে পারে। রোগ চলাকালীন, ব্যথা লোডের নীচে চলন্ত অবস্থায় ব্যথায় পরিণত হয়। বিশেষত দীর্ঘ সময় ধরে বিশ্রাম নেওয়ার পরে যখন ব্যথা প্রথম দিকে (প্রাথমিক ব্যথা) সবচেয়ে দৃ strongly়ভাবে অনুভূত হয় তবে দীর্ঘ সময় ধরে স্ট্রেস (ক্লান্তি ব্যথা) পরে পুনরায় প্রত্যাবর্তন না করা অবধি কয়েক পদক্ষেপের পরে হ্রাস পায়।
ব্যথা এমনকি বিশ্রামের সময়ও জয়েন্টে অব্যাহত থাকলে the আর্থ্রোসিস একটি দেরী পর্যায়ে পৌঁছেছে। এটি প্রায়শই দুর্বল ভঙ্গিতে বাড়ে, পেশীগুলি তাদের ক্রিয়াকলাপে সীমাবদ্ধ থাকে এবং যৌথ ক্যাপসুল সঙ্কুচিত। স্থায়ী ব্যথা ইচ্ছাকৃতভাবে চলাচল প্রতিরোধ করে, যা কঠোর করে জয়েন্টগুলোতে (চুক্তি)
খুব কমই আর্থ্রোসিসের লক্ষণগুলি ক্রাইপেশন (শব্দের ঘষা) হিসাবে ধ্বনিতভাবে অনুমান করা যায়। এটি তখন ঘটে যখন জয়েন্টটি এত মারাত্মকভাবে ধ্বংস হয়ে যায় যে যুগ্ম পৃষ্ঠগুলি আর একে অপরের অতীতকে মসৃণভাবে সরানো যায় না। এর ব্যাপারে গোনারথ্রোসিসলক্ষণগুলি আর্থ্রোসিসের বিস্তারকে মূল্যায়ন করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্যাসিভ আন্দোলনের সময় ব্যথা, যেমন পেশী প্রচেষ্টা ছাড়াই, যুগ্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ এমন পরিবর্তনগুলি নির্দেশ করে। বিপরীতে, সক্রিয় আন্দোলনের সময় ব্যথার আর্থ্রোসিসটি এখন আর জয়েন্টে সীমাবদ্ধ নয়, তবে পেশীগুলিকেও প্রভাবিত করেছে এবং রগ আন্দোলন সীমাবদ্ধ করে। দ্য জানুসন্ধি সাধারণত 180 ডিগ্রি দ্বারা বাঁকানো এবং 10-20 ডিগ্রি দ্বারা প্রসারিত হতে পারে।
এর ব্যাপারে গোনারথ্রোসিসএই আন্দোলনগুলি সীমাবদ্ধ। প্রাথমিক পর্যায়ে, বাঁকানোর ক্ষমতা প্রথমে কমে যায় কেবলমাত্র তখনই এক্সটেনশান হয়। বিশেষত সিঁড়ি বেয়ে নামার সময় বা উতরাই যখন চলতে থাকে তখন ব্যথার তীব্রতা বাড়ে।গোনারথ্রোসিস অন্য ক্ষেত্রে আর্থ্রোসিসের চেয়ে দ্রুত অগ্রগতি ঘটে জয়েন্টগুলোতে কারণ কমে স্ট্রেন পা পেশী মানে বাকি তরুণাস্থি পুষ্টির সাথে কম সরবরাহ করা হয়।
