কোন তাপমাত্রায় আমার বাচ্চাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে?
স্বাস্থ্যকর বাচ্চাদের শরীরের তাপমাত্রা প্রায় 36.5 ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে 37.5 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থাকে। 38.5 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা পর্যন্ত এখনও কেউ একটি সম্পর্কে কথা বলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি। কেবলমাত্র 38.5 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থেকে কেউ আসল কথা বলে জ্বর, উচ্চ জ্বর 39 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে।জ্বর বিদ্যমান সংক্রমণ বা অন্যান্য পরিস্থিতিতে শরীরের একটি প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া।
যে কারণে 38.5 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা বৃদ্ধি একেবারেই সহনীয়। তবে, যদি শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে তবে এটি শরীরে কিছু ক্রিয়া সীমাবদ্ধ করতে পারে এবং একটি দুর্দান্ত বোঝা হতে পারে become সুতরাং এক কম করার চেষ্টা করা উচিত জ্বর 38.5 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে।
কপাল কাপড় বা বাছুরের মোড়কের আকারে ভেজা কাপড় প্রাথমিকভাবে এই উদ্দেশ্যে বিবেচিত হয়। যদি এটি সহায়তা না করে তবে অ্যান্টিপাইরেটিক এজেন্টগুলির সাহায্যে বা নুরোফেনের জুস প্রশাসনের সাহায্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। কেবলমাত্র এই প্রথম ব্যবস্থাগুলি কোনও প্রভাব না দেখালে প্রস্তাবিত শিশু বিশেষজ্ঞের দর্শন। যদি জ্বর এক দিনের চেয়ে বেশি দিন স্থায়ী হয় বা ডায়রিয়া বা অন্যান্য লক্ষণগুলির থেকে দেখা যায় তবে ডাক্তারের সাথে দেখাও বাঞ্ছনীয় বমি ঘটতে পারে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে দেখাও জোরালোভাবে দেহের তাপমাত্রার কারণে ফিব্রিল আক্ষেপের ক্ষেত্রে সুপারিশ করা হয়।
কোন মুহুর্তে আমি বাচ্চাকে একটি সাপোজিটরি দিতে পারি?
আপনার শিশুর জ্বর ওষুধ দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি হ্রাস করবেন না; বিশেষত ছোট বাচ্চারা প্রায়শই প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করে। এটি এখানে তাপমাত্রা মাত্রাটি নির্ধারক নয়, তবে এটি শর্ত আপনার শিশুর যদি আপনার শিশু হ্রাসপ্রাপ্ত জেনারেলের হয় in শর্ত, খুব ভোগা, আছে ব্যথা বা জ্বরের কারণে ঘুমাতে অক্ষম এবং খুব অস্থির, ওষুধের ব্যবহার জ্বর কমানোর জন্য উপযুক্ত।
বাচ্চা এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, জ্বর প্রায়শই জ্বর সাপোজিটরি বা চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী জুস দিয়ে চিকিত্সা করা হয়। তবে এই জাতীয় ওষুধ জ্বরের কারণগুলির সাথে চিকিত্সা করে না, কেবল লক্ষণগুলি symptoms সর্বাধিক সাধারণভাবে নির্ধারিত ব্যথাতিন কেজি বা তারও বেশি ওজনের বাচ্চাদের জন্য রিয়েলিং এবং অ্যান্টিপাইরেটিক এজেন্টগুলি প্যারাসিটামল or ইবুপ্রফেন.
জ্বর কমাতে কখন এবং কত ওষুধের প্রয়োজন তা আপনার ডাক্তার আপনাকে বলবেন। এখানে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি স্বতন্ত্র ক্ষেত্রে উপর নির্ভর করে সম্পর্কিত বয়স এবং শরীরের ওজনের সঠিক ডোজ। সতর্ক করা!
অ্যান্টিপাইরেটিক ওষুধ একবারে তিন দিনের বেশি চালানো উচিত নয়। আপনার বাচ্চা যদি ফীব্রিয়াল খিঁচুনিতে ভুগছে তবে জ্বরের দ্রুত বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে তা ভাঙ্গা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে পছন্দের থেরাপি হ'ল medicationষধের সাহায্যে জ্বরের প্রাথমিক হ্রাস, উদাহরণস্বরূপ প্যারাসিটামল.
