প্রতিশব্দ
ঠান্ডা, ফেঁসফেঁসেতাগলা ব্যথা, গলা ব্যথা সহ রোগীরা সাধারণত এর পিছনে প্রাথমিক পর্যায়ে রুক্ষ অনুভূতির অভিযোগ করেন ঘাড় এবং গলা অনেক সময় রুক্ষ অনুভূতিও হালকা থাকে গিলতে অসুবিধা সঙ্গে ব্যথা। অল্প সময়ের মধ্যেই এই অনুভূতিটি মাঝারি থেকে গুরুতর দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় ব্যথা এই এলাকায়.
চরিত্রগতভাবে, ব্যথা গ্রাস করলেই ঘটে occurs (দেখা: গিলতে গিয়ে ব্যথা হয়) গিলতে থাকা প্রক্রিয়াগুলির মধ্যে, রোগীরা সাধারণত ব্যথা মুক্ত থাকে। বিশেষত খাদ্য (পুষ্টি) খাওয়ানো এবং এখানে বরং শক্ত খাবার খাওয়ার ফলে ব্যথা হয়।
অন্তর্নিহিত রোগের উপর নির্ভর করে গলা ব্যথাও হয় জ্বর, ত্বক ফাটা এবং মাঝারি থেকে গুরুতর মাথাব্যাথা এবং অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পাশাপাশি দুর্বলতা এবং দুর্বল সাধারণ অনুভূতি শর্ত। ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের ক্ষেত্রে টনসিলের সাদা প্যাচগুলি মাঝে মধ্যে সনাক্ত করা যায়। ভাইরাল সংক্রমণে, এই সাদা প্যাচগুলি সাধারণত অনুপস্থিত।
গলা ব্যথা দ্বারা সৃষ্ট গলবিলপ্রদাহমূলক ব্যাধিবিশেষ (প্রদাহ গলা) সাধারণত স্বতঃস্ফূর্ত নিরাময়ের প্রভাব রয়েছে। প্রায় 3 দিন পরে, রোগীদের গলাগুলির অর্ধেক ইতিমধ্যে শ্বাসরোধ হয়েছে এবং 85% নিখরচায় জ্বর। এক সপ্তাহ পরে, প্রায় 90% রোগী আর গলা ব্যথায় অভিযোগ করেন না।
গলা খারাপ হওয়ার গড় সময়কাল 3-5 দিন হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছিল। এই বরং নিরীহ এবং ঘন ঘন কোর্স ছাড়াও, পুনরাবৃত্তি জটিল কোর্সগুলির ঝুঁকিও রয়েছে। নীতিগতভাবে, জটিলতাগুলি পিউরুলেন্ট জটিলতা এবং অ-পিউকুল্যান্ট জটিলতায় ভাগ করা হয়।
পিউরুলেন্ট জটিলতার মধ্যে একটি হ'ল পেরিটোনসিলার ফোড়া। এই জটিলতাগুলি সাধারণত নিজেকে শক্ত থেকে মারাত্মক বলে ঘোষণা করে গিলতে গিয়ে গলা জমে। এছাড়াও, উত্তরোত্তীয় গ্রাসের ওডিমেটাস ফোলাগুলি স্বীকৃত হতে পারে।
ফোলা জনতার কারণে সাপোসোটিরিটি বিপরীত দিকে স্থানচ্যুত হতে পারে। এই জটিলতার কারণ হ'ল বিটা-হেমোলিটিক স্ট্রেপ্টোকোসি গ্রুপ, এ, বি, সি এবং জি পাশাপাশি স্ট্রেপ্টোকোকাস পিয়োজেন যা তথাকথিত জিএএস সৃষ্টি করে গলবিলপ্রদাহমূলক ব্যাধিবিশেষ। তবে অ্যানেরোবিকও ব্যাকটেরিয়া যেমন একটি কারণ হতে পারে ফোড়া.
বিরল ক্ষেত্রে, এর প্রদাহ মধ্যম কান (ওটিটিস মিডিয়া) বা এর প্রদাহ paranasal সাইনাস (সাইনাসের প্রদাহ) জটিল কোর্সেও যেতে পারে। নন-পিউরুল্যান্ট জটিলতায় তীব্র বাতজনিত অন্তর্ভুক্ত জ্বর এবং তীব্র পোস্টস্ট্রেটোকোকাল গ্লোমারুলোনফ্রাইটিস। তদুপরি, এটি সম্ভব স্ট্রেপ্টোকোসি যদি চিকিত্সা না করা হয় তবে এটি পুরো শরীর জুড়ে নিয়ে যেতে পারে এবং ছড়িয়ে দিতে পারে। সবচেয়ে খারাপ ক্ষেত্রে, এর পরিণতি হতে পারে মায়োকার্ডাইটিস। বিশেষত যদি রোগী তার নিজের শরীরের যত্ন না নেয় তবে এই জটিল প্রক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
