সাধারণ
শরীরের যে অংশটি সাধারণত হিসাবে পরিচিত মলদ্বার অন্ত্রের আউটলেট। পেশী একটি সংখ্যা এবং স্নায়বিক অবস্থা সঠিক মলত্যাগ নিশ্চিত করুন। এর চামড়া মলদ্বার তুলনামূলকভাবে সংবেদনশীল, যে কারণে এই সময়ে চর্মরোগ সংক্রান্ত সমস্যা প্রায়ই ঘটতে পারে।
এর ত্বক হলে মলদ্বার স্ফীত হয়, অপ্রীতিকর উপসর্গ দেখা দেয় যার বিভিন্ন কারণ রয়েছে এবং তাই বিভিন্ন থেরাপির প্রয়োজন। এই অঞ্চলে প্রদাহের জন্য সাধারণত একটি লালভাব এবং সেই সাথে চুলকানি হয়, জ্বলন্ত অথবা এমনকি ত্বকের কান্না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, একটি স্ফীত মলদ্বার একটি গুরুতর রোগ নয় এবং কয়েক দিন বা সপ্তাহের মধ্যে সাধারণ থেরাপির মাধ্যমে চিকিত্সা করা যেতে পারে।
বিরল ক্ষেত্রে, তবে, একটি স্ফীত মলদ্বার এমন একটি রোগের উপস্থিতিও বোঝাতে পারে যার দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সা বা এমনকি অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও অর্শ্বরোগ, মলদ্বার ফিসার এবং মলদ্বার ফিস্টুলাও ঘটতে পারে, যা প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন অভিযোগের কারণ হতে পারে এবং গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত। ডাক্তারের কাছে যাওয়া অভিযোগের জন্য দায়ী কোন স্বতন্ত্র কারণটি স্পষ্ট করতে পারে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, অভিযোগের কারণ নির্ধারণের জন্য স্ফীত এলাকাটির দিকে নজর দেওয়া যথেষ্ট। যদি প্রদাহের কারণ নির্ণয় করা হয়, একটি থেরাপি শুরু করা যেতে পারে। রোগ নিরাময় না হওয়া পর্যন্ত পৃথক সময়কাল অনেক কারণের উপর নির্ভর করে এবং চিকিত্সাকারী চিকিত্সকের সাথে পৃথকভাবে স্পষ্ট করতে হবে।
লক্ষণগুলি
একটি স্ফীত মলদ্বারের লক্ষণগুলি সাধারণত খুব আলাদা হতে পারে। এটি প্রধানত রোগের কারণ এবং এর তীব্রতার উপর নির্ভর করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, এটি একটি চর্মরোগ সংক্রান্ত সমস্যা, কারণ মলদ্বারের ত্বক সংবেদনশীল এবং সাধারণত সেখানে খুব বিরক্ত হয়।
বিশেষ করে, মলদ্বার স্ফীত হলে ত্বক লাল হয়ে যাওয়া সাধারণ ব্যাপার। প্রদাহ কতটা উন্নত এবং ত্বক কতটা খারাপভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার উপর নির্ভর করে, ত্বকও ত্রুটিপূর্ণ হতে পারে এবং ফোস্কা বা ঘর্ষণ দেখা দিতে পারে। উপরন্তু, চুলকানি এবং জ্বলন্ত বা এমনকি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় কান্নাকাটি প্রায়ই ঘটে।
যাইহোক, একটি স্ফীত মলদ্বার অন্যান্য রোগের একটি ইঙ্গিত হতে পারে। বিশেষত যখন পায়ু অঞ্চলে রক্তপাত এবং একটি বিদেশী শরীরের সংবেদন ঘটে, এটি একটি উপসর্গ হতে পারে অর্শ্বরোগ. যদি রক্তপাত ঘটে, তবে রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করতে, গুরুতর রোগগুলিকে বাতিল করতে এবং উপযুক্ত থেরাপি শুরু করার জন্য একজন ডাক্তারের কাছে যাওয়ার জোরালো পরামর্শ দেওয়া হয়।
আরেকটি রোগ যা মলদ্বারে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে তা হল তথাকথিত মলদ্বার ভগন্দর. এটি একটি সহগামী সঙ্গে একটি প্রদাহ হয় ফোড়া পায়ূ এলাকায় মিউকাস ঝিল্লি গঠন। এটি মলদ্বারের কাছে একটি নালী গঠনের দিকে পরিচালিত করে যেখান থেকে সাধারণত তরল বেরিয়ে যায়।
সময় ফোড়া গঠন, রোগ সাধারণত উল্লেখযোগ্য দ্বারা চিহ্নিত করা হয় ব্যথা। একটি পোঁদ ফাটলমলদ্বার টিয়ার নামেও পরিচিত, মলদ্বারের ত্বকের একটি বেদনাদায়ক ছিঁড়ে যাওয়া। বিশেষ করে মারাত্মক ব্যথা এবং একটি জ্বলন্ত মলত্যাগের সময় সংবেদন একটি সাধারণ লক্ষণ পোঁদ ফাটল. রক্ত মলের মধ্যেও ঘটতে পারে।