জড়িত লক্ষণগুলি
মাথা ঘোরা রোগীদের মাথা বিভিন্ন লক্ষণ থাকতে পারে। একদিকে, মাথা ঘোরা হঠাৎ এবং আক্রমণে দেখা দিতে পারে। এই ক্ষেত্রে, রোগীরা প্রায়শই মাথা ঘোড়ার আক্রমণগুলির প্রতিবেদন করে যা সাধারণত ঘুরপাক খাওয়ার ক্ষেত্রে নিজেকে প্রকাশ করে যা হঠাৎ শুরু হয় এবং দ্রুত অদৃশ্য হয়ে যায়।
অন্যদিকে, মাথা ঘোরাও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। ঘূর্ণিরোগ মধ্যে মাথা প্রায়ই অন্যান্য অনেক লক্ষণ সহ হয়। অস্বস্তি এবং মাথা ঘোরাভাবের সাধারণ অনুভূতি ছাড়াও, এটি গাইট নিরাপত্তাহীনতা এবং অভিমুখী অসুবিধা হতে পারে। এই ক্ষতিগ্রস্থরা তাদের পায়ে অস্থিরতা বোধ করে এবং দুলতে শুরু করে।
বমি বমি ভাব, বমি, কাঁপুনি এবং ভারী ঘামও মারাত্মক মাথা ঘোরা আক্রমণে দেখা দিতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী মাথা ঘোরায় আক্রান্ত রোগীরা প্রায়শই অভিযোগ করেন মাথাব্যাথা সেইসাথে গ্লানি এবং দুর্বলতা অনুভূতি। তদ্ব্যতীত, চাপ একটি অনুভূতি মাথা ঘটতে পারে।
ভিশন সমস্যাগুলির সাথেও হতে পারে মাথা ঘোরা. গ্লানি এর অংশ হতে পারে মাথা ঘোরা। এই প্রসঙ্গে, এটি প্রায়শই এক ধরণের অস্বস্তি এবং দুর্বলতা হিসাবে বর্ণনা করা হয় যা এ এর সময় উভয়ই প্রকাশ পেতে পারে হতবুদ্ধি বানান এবং সময় ঘূর্ণিরোগ-মুক্ত পর্যায়ক্রমে।
সাধারণ ক্লান্তির সাধারণ অনুভূতি এবং ঘুমের বর্ধিত প্রয়োজন বিকাশ লাভ করে, যেহেতু বিশেষত দীর্ঘস্থায়ী, সর্বদা আঁচল থাকে মাথা ঘোরা দৈহিক পদার্থ ছিঁড়ে ফেলতে পারে স্ট্রেসের কারণে ঘন ঘন ক্লান্তি হতে পারে যা কয়েক সপ্তাহ ধরে স্থায়ী হতে পারে এবং প্রতিদিনের জীবনে মারাত্মক সীমাবদ্ধতা দেখা দিতে পারে। শব্দটি “চাক্ষুষ ব্যাধি”খুব আলাদা অভিযোগ বর্ণনা করতে পারে।
এর মধ্যে রয়েছে, উদাহরণস্বরূপ, চোখের সামনে ঝলকানি, ডাবল ভিশন বা চাক্ষুষ ক্ষেত্রের সম্পূর্ণ ক্ষতি, যা আক্রান্ত ব্যক্তি কালো বা ধূসর প্যাচ হিসাবে উপলব্ধি করে। যদি তারা মাথা ঘোরা দিয়ে একসাথে ঘটে থাকে তবে এটি সাধারণত কোনও কারণের দিকে নির্দেশ করে যা এর মধ্যে রয়েছে মস্তিষ্ক। পরিসংখ্যানগতভাবে, সবচেয়ে সাধারণ হয় মাইগ্রেন.
যেহেতু পুরো সেরিব্রাল কর্টেক্স একটিতে আক্রান্ত হতে পারে মাইগ্রেন আক্রমণ, বিভিন্ন উপসর্গ এবং সংবেদনশীল ব্যাধি দেখা দিতে পারে। অনেক বিরল কারণগুলির মধ্যে ক্ষত রয়েছে মস্তিষ্ক বা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রযেমন রক্তপাত বা টিউমার। নতুন ঘটনা ঘটছে ক্ষেত্রে চাক্ষুষ ব্যাধি যা নির্ভরযোগ্যভাবে অন্য কোনও কারণে দায়ী করা যায় না, এই রোগতাত্ত্বিক প্রক্রিয়াগুলি তাই বাদ দেওয়া উচিত।
মাথাব্যাথা মাথায় মাথা ঘোরা ছাড়াও আরও লক্ষণ হিসাবে দেখা দিতে পারে। বিশেষত দীর্ঘস্থায়ী মাথা ঘোরার ক্ষেত্রে, মাথাব্যাথা প্রায়শই ক্লান্তি বা পেশী কাঠামোতে টান পড়ার কারণে ঘটে। পেশীজনিত সমস্যার কারণে মাথা ঘোরানো অনেক ক্ষেত্রে বাড়ে টান মাথাব্যাথাযা পুরো মাথাের জায়গায় বরং নিস্তেজ এবং স্থানীয়করণযোগ্য।
মাথা ঘোরার সাথে মাথাব্যাথাও লক্ষণ হতে পারে মাইগ্রেন। এছাড়াও, বমি বমি ভাব, বমি এবং আলোর সংবেদনশীলতা দেখা দিতে পারে। গুরুতর, হঠাৎ মাথা ব্যথার সাথে একযোগে যদি প্রথমবার মাথা ঘোরা দেখা দেয়, তবে এই জটিল লক্ষণগুলি একটি সেরিব্রাল রক্তক্ষরণের মতো মারাত্মক অসুস্থতা নির্দেশ করতে পারে।
দীর্ঘস্থায়ী, নিস্তেজ বা এমনকি গুরুতর মাথাব্যথা দর্শনীয় ঝামেলা এবং মাথাব্যাথা সহ মাথাব্যথা একটি স্থান দখল প্রক্রিয়া একটি ইঙ্গিত হতে পারে মস্তিষ্ক. ঘাড় মাথা ঘোরা সহ একসাথে যে ব্যথা হয় তা চিকিত্সক দ্বারা পরিষ্কার করা উচিত। খুব অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি দেখা গিয়েছে বা তাত্পর্যপূর্ণভাবে খারাপ হয়েছে, বা যদি এর সাথে কিছু লক্ষণ দেখা দেয় তবে বিশেষ জরুরী প্রয়োজন।
এর মধ্যে প্রতিবন্ধী চেতনা, চলাচলের সীমাবদ্ধতা, অসাড়তা এবং include জ্বর। এই লক্ষণগুলি ইঙ্গিত করতে পারে মস্তিষ্ক-ঝিল্লীর প্রদাহ। মাথা ঘোরানোও বিশেষত গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত ঘাড় ব্যথা সার্ভিকাল মেরুদণ্ডের আগের আঘাতের কারণে ঘটে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্পষ্ট করা উচিত, কারণ আঘাতের কারণে মাথার বা কেন্দ্রীয় অংশে আঘাতের কাঠামোগত আঘাত হতে পারে স্নায়ুতন্ত্র.
মাথা ঘোরার সাথে চাপের অনুভূতিও হতে পারে। শব্দ "চাপ অনুভূতি" বিভিন্ন লক্ষণ বোঝাতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, কানের মধ্যে মাথার চাপ দেখা দিতে পারে, পুরো মাথা জুড়ে অনুভূত হতে পারে বা মাথা ব্যথার রূপ নিতে পারে। যদি এই লক্ষণগুলি মাথা ঘোরা সহ একসাথে দেখা দেয় তবে এটি সাধারণ কারণ যেমন মোশন সিকনেস বা দ্বারা হতে পারে Meniere এর রোগ, এবং প্রায়শই অন্যান্য অনুষঙ্গগুলি দেখা যায়।
এই সিরিজের সমস্ত নিবন্ধ:
