রোগ নির্ণয়
লক্ষণটি নিজেই ভিলোনোডুলারের কোনও রোগগত বৈশিষ্ট্য নয় সাইনোভাইটিস। অতএব, ইমেজিং যে কোনও ক্ষেত্রে প্রয়োজন। এই ক্ষেত্রে, একজন প্রধানত স্থানিক প্রয়োজনীয়তা নিজেই দেখেন, তবে অন্যান্য রোগের গণনা বা ইঙ্গিতগুলির অনুপস্থিতিও রয়েছে।
এক্স-রে ছাড়াও সিটি এবং এমআরআই পরীক্ষাও উপযুক্ত। সমস্ত পদ্ধতি সহ, তবে, অন্যান্য রোগ থেকে পার্থক্য বরং কঠিন। ভিলোনোডুলার সাইনোভাইটিসউদাহরণস্বরূপ, প্রায়শই প্রায়শই সিস্টের জন্য ভুল হয় এবং কেবল অপারেটিং রুমে চিহ্নিত করা হয়।
সামগ্রিকভাবে, তবে এমআরআই এখনও পছন্দের পদ্ধতি, কারণ এটি ইতিমধ্যে পিভিএনএসের হিমোসাইডারিন সামগ্রী সনাক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। রোগের পরবর্তী কোর্সে, যৌথ তরল সংগ্রহ বা এ বায়োপসি দেখানো নোডের একটি রোগ নির্ণয় করতে বা কমপক্ষে অন্যান্য রোগ বাদ দিতে সহায়তা করতে পারে। একটি ভিলোনোডুলার এর প্রমাণ সাইনোভাইটিস অস্ত্রোপচারের সময় নেওয়া কোষগুলির সর্বদা কেবলমাত্র হিস্টোলজিকাল বিশ্লেষণ বা বায়োপসি.
থেরাপি
pigmented ভিলোনোডুলার সিনোভাইটিস ভিলোনোডুলার সিনোভাইটিস একটি রূপ যাতে ত্বকে তথাকথিত হিমোসাইডারিন স্ফটিকের অতিরিক্ত জমা রয়েছে জানুসন্ধি, কিন্তু যৌথ স্থান। হেমোসিডেরিন সর্বদা দেহে হয় যেখানে লাল হয় রক্ত ক্ষতচিহ্নগুলির মতো কোষগুলি ভেঙে ফেলতে হবে। এই ক্ষেত্রে, ত্বকের বিবর্ণতা, তবে টিউমারও প্রায়শই এই রোগের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য।
বাত
এর উপসর্গগুলি ভিলোনোডুলার সিনোভাইটিস এর সাথে সহজেই বিভ্রান্ত হতে পারে বাত। বিশেষত ছড়িয়ে ফর্ম আকারে, ধীর অগ্রগতি রিউম্যাটয়েডের সমান বাত। তবে, ইন ভিলোনোডুলার সিনোভাইটিস এক সময় কেবলমাত্র একটি জয়েন্ট আক্রান্ত হয়। এমনকি যদি রোগের কারণ এখনও পুরোপুরি না বোঝা যায় তবে রিউম্যাটয়েডের সাথে কোনও যোগাযোগ নেই বলে মনে হয় বাত.
ঊরুসন্ধি
সার্জারির ঊরুসন্ধি ভিলোনোডুলার সিনোভাইটিস দ্বারা আক্রান্ত দ্বিতীয় দ্বিতীয়টি। এখানেও লক্ষণগুলি অপ্রয়োজনীয়। ছাড়াও ঊরুসন্ধি খোদ ব্যথা প্রায়শই কটিদেশ এবং পিছনের অঞ্চলে ঘটে।
